Wednesday, September 8, 2010

বাইবেলের কিছু বৈজ্ঞানিক ভুল

বাইবেল বলেছে এই মহা বিশ্ব ছয় দিনে(২৪ ঘন্টার দিন হিসেবে) সৃষ্টি হয়েছে। আসুন দেখি এই ছয় দিনে গড কিভাবে, কি কি সৃষ্টি করলেন।

The Creation:
DAY 1 : In the beginning, God created the heavens and the earth. When the earth was unformed and desolate, with the surface of the ocean depths shrouded in darkness, and while the Spirit of God was hovering over the surface of the waters, God said, “Let there be light!” So there was light. God saw that the light was good. He separated the light from the darkness, calling the light “day,” and the darkness “night.” The twilight and dawn were day one.[Book of Genesis, ch:1; Vers:1-5]
>> স্টিফেন হকিং এর বিগ ব্যাং তত্ত্ব বলে পৃথীবি সূর্যের অংশ। কিন্তু এখানে বাইবেল বলছে সূর্য সৃষ্টির আগেই পৃথীবি সৃষ্টি হয়েছে এবং সম্পূর্ন পৃথিবী প্রথমে পানিতে নিমজ্জিত ছিল। এমন কি এখানে সুর্য ছাড়া দিন এবং রাত্রি সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে। যা কিনা বৈজ্ঞানিকভাবে অসম্ভব। উতস (সূর্য) ছাড়া পৃথিবী তে আলো আসে কিভাবে??

DAY 2 : Then God said, “Let there be an expanse between the waters, separating water from water!” So God made the expanse, separating the water beneath the expanse from the water above it. And so it was. God called the expanse “sky.” The twilight and the dawn were the second day. [Book of Genesis, ch:1; Vers:6-8]
>> ২য় দিন পৃথিবীর পানিকে দুভাগ করে একভাগ পৃথিবীতে এবং অপর ভাগ আকাশে রাখলেন।

DAY 3: Then God said, “Let the water beneath the sky come together into one area, and let dry ground appear!” And so it was. God called the dry ground “land,” and he called the water that had come together “oceans.” And God saw how good it was. Then God said, “Let vegetation sprout all over the earth, including seed-bearing plants and fruit trees, each kind containing its own seed!” And so it was: Vegetation sprouted all over the earth, including seed-bearing plants and fruit trees, each kind containing its own seed. And God saw that it was good. The twilight and the dawn were the third day [Book of Genesis, ch:1; Vers:9-13]
>> ৩য় দিন সৃষ্টি হল স্থল ভাগ, মহাসাগর। এবং সারা পৃথিবীতে সকল প্রকার উদ্ভিদ ও গাছ পালাতে ফলমূলে ভরে উঠলো। অথচ তখনো সূর্য সৃষ্টি হয়নি, আর গাছপালা জন্মানোর জন্য সুর্যের আলো দরকার যা কিনা বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য।

DAY 4: Then God said, “Let there be lights in the expanse of the sky to distinguish day from night, to act as signs for seasons, days, and years, to serve as lights in the expanse of the sky, and to shine on the earth!” And
so it was. God fashioned two great lights—the larger light to illumine the day and the smaller light to illumine the night—as well as the stars. God placed them in the
expanse of the sky to shine on the earth, to illumine both day and night, and to distinguish light from darkness. And God saw how good it was. The twilight and the dawn were the fourth day. [Book of Genesis, ch:1; Vers:14-19]
>> ৪র্থ দিন ঈশ্বর বছর, মাস ও দিন বুঝার জন্য তৈরি করলেন তারা। তারপর তৈরি করলেন সূর্য এনং চাদ নামক দুটি মহাজ্যোতি। সূর্য দিনের বেলা আকাশ কে এবং চাদ রাতের বেলা আকশকে আলোকিত রাখবে। এখানে সূর্য কে বলা হয়েছে বড় তারা এবং চাদ কে বলা হয়েছে ছোট তারা। অর্থাৎ বলা হচ্ছে চাদের নিজস্ব আলো আছে, যা কিনা বৈজ্ঞানিকভাবে অসত্য।

>> ৫ম দিন সৃষ্টি করলেন মাছ ও পাখি।
>> ৬ষ্ঠ দিন তৈরি করলেন ডাঙ্গার প্রানি এবং মানুষ।
এভাবে বাইবেলের বর্ননা অনুসারে ঈশ্বর ৬ দিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেন। যেখানে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ন অবৈজ্ঞানিক।

অরো অন্যান্য ভুল নিচে দেয়া হলঃ

১। মহাকাশ কি পিলারের ঊপর দাঁড়িয়ে আছে??
"The pillars of the heavens tremble"
"ভূগর্ভস্থ থামগুলি যা আকাশকে ধারন করে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।"[ Book of Job: 26:11]
কিন্তু বিজ্ঞান বলে, মহাকাশের কোন পিলার নেই মহাকাশ শূন্যে ভাসমান।

২। পৃথিবী ধ্বংস হবে কি হবে না??
"Heaven & Earth will come to an end, but you will remain forever."
"মহাবিশ্ব এবং পৃথিবী ধ্বংস হবে, কিন্তু তোমরা (মানুষ) চিরকাল থাকবে।"
[Book of Hebrew: 1:11]

"A generation goes, a generation comes, but the earth remains forever."
"যুগ যাবে যুগ আসবে, কিন্তু পৃথিবী চিরকাল থাকবে।"
[ Book of Ecclesiastes: 1:4]
> এখন প্রশ্ন হচ্ছে পৃথিবী কি চীরকাল থাকবে নাকি একদিন ধ্বংস হবে?? কোনটি কে সত্য বলে মেনে নিব??
বিজ্ঞান বলে, পৃথিবী এক দিন ধ্বংস হবে।

৩। পৃথিবী পিলারের ঊপর দাঁড়িয়ে??
"Indeed the pillars of the earth belong to the LORD"
"পৃথিবীর থামগুলো ঈশ্বরের অধীনে"
[First Book of Samuel: 2:8]
>> বিজ্ঞান বলে, পৃথিবী শূন্যে ভাসে আছে, এর কোন পিলার নেই।

আরো শত শত ভুল আছে এখানে মাত্র কয়েকটি উপস্থাপন করা হয়েছে।
পরবর্তিতে আরো দেয়া হবে।


সুতরাং বাইবেল যে ঈশ্বরের কথা নয়, তা প্রমানিত। কারন ঈশ্বর ভুল তথ্য বা মিথ্যা কথা বলতে পারেন না।

19 comments:

  1. প্রিয় লেখক ভাই, আপনি বাইবেলে সহ আরও কিছু ধর্মের ভুল সম্বন্ধে উল্লেখ করেছেন । তা বেশ, কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই লেখাগুলোর উদ্দেশ্য কি ? আর কোনটা সঠিক ? আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. ভাই বাইবেল হলো প্রকৃত পক্ষে ইনজিল কিতাব।যেটা খ্রিষ্টানরা বিকৃত করে বাইবেল বানিয়েছে।আমরা শ্বিকার করি ইনজিল আল্লাহর বাণী।তবে ইনজিল কে কৃত করা হয়ে।।।।। আর মহান আল্লাহ তায়ালা ইনজিল নাজিল করে ছিলেন ওই সময়ের নির্দিষ্ট গোত্রের জ।। এখন আমাদের জন্য আল্লাহর বাণী হলো আল কোরআন

      Delete
    2. রাইট বাইবেলে অনেক ভুল আরো আছে

      Delete
    3. বাইবেলে অনেক ভূল আছে। তাই নয় হিন্দুদের ধর্মের ভিতর ও আছে।

      Delete
    4. ঋগবেদ ১০/১২৯/১
      “নাসাদাসিস নঃ সদাসিত্ তদানীম নাসিদ রজ ন ব্যামাপ্রো যৎ…”
      “শুরুতে কোন অস্তিত্ব(সৎ) বা অনস্তিত্ব(অসৎ) ছিলনা।সেখানে ছিলনা কোন বায়ুমন্ডল”
      ঋগবেদ ১০/১২৯/৩
      “তম অসিৎ তমস… তপসস্তন্মহিনাজা
      য়াতৈকম”
      “চারদিক ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন।সমস্ত জিনিস একত্রে পুন্জীভুত ছিল।সেখান থেকে প্রচন্ড তাপের সৃষ্টি হল”
      একইভাবে
      ঋগবেদ ১০/১২১/১
      “হিরন্যগর্ভ সামাভরতাগ্রে..”
      “প্রথমেই হিরন্যগর্ভ সৃষ্টি হল”
      ঋগবেদ ১০/১২১/৭
      “আপ হ য়দ বৃহাতিরিবিশ্বমায়ান গর্ভম…”
      “সেই হিরন্যগের্ভ ছিল উত্তপ্ত তরল যাতে ছিল সৃষ্টির সমস্ত বীজ”
      একই ধরনের কথা বলছে শতপথ ব্রাক্ষ্মন ১১.১.৬.১
      “হিরন্যগর্ভানি অপঃ তে সলিলা…”
      “প্রথমে হিরন্যগর্ভ সৃষ্টিহল।সেখানে
      ছিল উত্তপ্ত গলিত তরল।এটি ছিল মহাশুন্যে ভাসমান।বছরের পরবছর এই অবস্থায় অতিক্রান্ত হয়।”
      ঋগবেদ ১০.৭২.২
      “তারপর যেখানে বিস্ফোরন ঘটল গলিত পদার্থ থেকে,বিন্দু থেকে যেন সব প্রসারিত হতে শুরু হল”
      ঋগবেদ ১০.৭২.৩
      “সেই বিস্ফোরিত অংশসমূহ থেকে বিভিন্ন গ্রহ,নক্ষত্র তৈরী হল”
      ঋগবেদ ১০.৭২.৪
      “তার এক জীবনপ্রদ অংশ থেকে পৃথিবী সৃষ্টি হল”
      ঋগবেদ ১০.৭২.৮-৯
      “তারপর সৃষ্ট ক্ষেত্রে সাতধাপে সংকোচন-প্রসারন সম্পন্ন হল।তারপর সৃষ্টি হল ভারসাম্যের।”
      এই অংশটুকু পরলেই স্পষ্ট বোঝা যায় বেদের সৃষ্টিতত্ত আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে কতটুকু সামঞ্জস্যপূর্ণ।

      Delete
  2. বাইবেলের এই ভুলের দায় তো মহান আল্লাহ পাকেরই। তিনিই তো ভুলে ভরা বাইবেল লিখেছেন। আবার মুহাম্মদ আগমনের ভবিষ্যৎ বানী লিখে দিয়েছেন। আল্লাহ সত্যিই অনেক ভুলোমনা।

    ReplyDelete
    Replies
    1. বাইবেল বিকৃত হয়ে গেছে।

      Delete
    2. ভাই আপনি কি পাগল? আপনি কি আদি যুগে বাস করেন? তো আপনি কি জানেন না বাইবেল পরিবর্তন হয়েছেঅনেকবার?... আল্লাহর ইনজিল আর বর্তমান বাইবেল এ অনেক পার্থক্য...... না জেনে কথা কি জন্মগত স্বভাব?��

      Delete
    3. বাইবেলকে আমরা ঈশ্বরএর বাণী হিসেবে মানি না আল্লাহই সর্বজ্ঞ

      Delete
    4. নিজেরা বাইবেল বিকৃত করে আল্লাহর নামে চাপায় দিন কেন,,নিজেদের দোষ দেন

      Delete
    5. মানুষে লিখলে ভুল তো হবেই, ""মহান আল্লাহ"" বাইবেল লেখেননি,

      Delete
    6. ভাই কথা ঠিক ভাবে বলেন.

      Delete
  3. আমি মানি বাইবেল হল ইনযিল কিতাব যা আল্লাহর বানি। তবে কিছু নাস্তিক একে বিক্রিত করে পেলেচে।
    আর এই বাইবেল নাযিল হয়েছিল সে সময়ের জাতির জন্য। আর আমাদের জন্য হল্য সেষ্ট কিতাব আল কোরান যাতে কোন ভুল নেই

    ReplyDelete
  4. বাইবেল যদি পরিবর্তন করা হয় তাহলে কোরান ভুল যদি প্রমান চান তবে ফোন দেন বলে দিবো ০১৭৯৪-৬৩৫৫৭৪

    ReplyDelete
    Replies
    1. কোরআনে বিন্দুমাত্র ভুল নেই।যদি ভুল থেকেই তাহলে তাহলে আপনাদের অনুবাদের ভুল।কারণ কোরআনই একমাত্র ঈশ্বর বা আল্লাহর ধর্মগ্রন্থ যা আল্লাহ তায়ালা মুহাম্মদ সা এর উপর নাযিল করেছেন।আগে কোরআন আরবিতে পড়তে শিখুন। তারপর ঠিক ভুল যাচাই করুন।যত্তসব পাগল ছাগল লোক।কোরআন না বুঝেই না পড়েই শুধু মাত্র মানুষের মুখে শুনেই আজেবাজে কমেন্ট করে

      Delete
  5. Quran is a copycat false book
    Quran itself is copied from Bible
    Muhammad was a false prophet
    Search "Scientific mistake in Qur'an, Wikiislam" and you will find many mistakes

    ReplyDelete
    Replies
    1. আপনাদের বাইবেলই তো মুহাম্মদ সাঃ এর ভবিষ্যৎবানী দিয়েছে।আপনি কি খ্রিষ্ট বিশ্বাসী। খ্রিষ্ট বিশ্বাষী হলে বাইবেলের কথা কেন বিশ্বাস কেরন না?

      Delete